
Pearl Cocktail Joypurhat Bird Shop
Cockatiel Bird নিজেই নিজের পরিবেশ নোংরা করে । এদের শরীর থেকে সর্বদাই সাদা পাউডার জাতীয় দ্রব্য বের হয় । যা দেখতে অনেকটা মাথার খুশকির মত । তাই প্রতিদিন কয়েকবার এদের খাচা ও আশেপাশে পরিস্কার করতে হয় । তবে প্রতিদিন গোসলের ব্যাবস্থা থাকলে এই সাদা পাউডারের পরিমান কমে ।
যাদের Dust allergies বা asthma রোগ আছে তাদের এই পাখি না পালান করাই ভাল । অনেক ধরনের Cockatiel দেখা যায় । এর মধ্যে নিচের প্রজাতিগুলি বেশি দেখা যায় ।
Cockatiel এর খাবারঃ এরা সাধারনত কাউন, চিনা, বারজা, তিসি, সূর্যমুখী ফুলের বিচি, কুসুম ফুলের বিচি, সরিষা, ধান, রুটি, বিভিন্ন ধরনের ফল, কচি ঘাসের পাতা ও সবজি ও বিভিন্ন ফল খেতে পছন্দ করে । এরা তাজা শাকসবজি ও ফল খেতে পছন্দ করে । একটি পাখি দিনে প্রায় ৪০ থেকে ৬০ গ্রাম খাবার গ্রহন করে ।
পাখির সঠিক পরিচর্যার জন্য গ্রিট (বোন মিল (সিদ্ধ) ৫%, ঝিনুক ৪০%, লাইম স্টোন ৩৫%, গ্রাউন্ড লাইম স্টোন ৫%, লবণ ৪%, চারকোল ১০% এবং শিয়ান রেড ১%) খেতে দিতে হবে ।
খাচায় যখন পাখি পালন করা হয় তখন পাখি অনেক ভিটামিন- মিনারেল গ্রহন করতে পারে না , যা তারা বন-জঙ্গল থেকে পেত । এই সব ভিটামিন ও মিনারেল আমাদের অন্যান্য খাবারের সঙ্গে দিতে হবে ।
যেমনঃ
১। মাল্টি ভিটামিন ২। ভিটামিন সি ৩। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম , পসফরাস, খনিজ লবন, আয়রন, ৪। স্যালাইন ৫। AD3E ইত্যাদি ।
এই জাতীয় ভিটামিন ও মিনারেল সঠিক মানের আমাদের নিয়মিত সরবারাহ করতে হবে । নইলে পাখি অসুস্থ হবে ও প্রজননক্ষম থাকবে না বা অল্প বয়সেই মারা যাবে ।
Cockatiel কোন কারনে ভয় পেলে খুব জোরে চিৎকার করে । ভয়ে উড়ে পালাতে চায় , তাই প্রচণ্ড জোরে পাখা জাপটায় । খাচায় জোরে পাখা জাপটালে পাখির ডানায় আঘাত লেগে বা পালক ভেঙ্গে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে । তাই ভয় না পায় এমন ব্যাবস্থা রাখতে হবে । প্রয়োজনে রাতের বেলায় খাচার আশেপাশে হালকা আলোর ব্যাবস্থা রাখলে ভাল হয় । এরা একাকি নীরবে থাকতে পছন্দ করে, খাচার কাছে অপরিচিত কাহারও আগমনেও বিরক্ত হয় । তবে পাখির সঙ্গে বন্ধু সুলভ আচরন করলে এরা অন্যান্য পোষা প্রানির মতই আচরন করে । খাবার নিয়ে খেলে, খেলনা দিলে খেলে , নিজের পাখা মেলে আনন্দ প্রকাশ করে ।
Cockatiel সাধারনত ১৮ মাস বয়সে ডিম দেওয়ার উপযোগী হয় । তবে ৯/১২ মাসেও ভাল নার্সিং এর মাধ্যমে ডিম নেওয়া সম্ভব । তবে সে ক্ষেত্রে তারা ডিম কম দেয় বা ডিম ভেঙ্গে ফেলার আশঙ্কা থাকে বা বাচ্চা কম পুষ্ট হয় । অল্প বয়সে বাচ্চা নিলে অনেক সময় পাখির বাচ্চা মায়ের নিজস্ব রং হারায় । যেমন, মায়ের গায়ে পার্ল মারকিং থাকলে তা না হয়ে সাধারন গ্রে রঙের হয় । তাই ১২ মাস বয়সী পাখি থেকে ডিম ও বাচ্চা নেওয়া ভাল । ভাল নার্সিং এর মাধ্যমে বৎসরে ৪ বার অর্থাৎ ৩ মাস অন্তর অন্তর ডিম থেকে বাচ্চা নেওয়া সম্ভব ।
Facebook Page Link : https://www.facebook.com/RubelPCGameLiveStream
YouTube Links – https://www.youtube.com/channel/UCcahn3Rve42pHVyt8ftVS1Q?sub_confirmation=1
এই পেজে গীভওয়ে হবে আজ | যারা গীভওয়ে নিতে চাও তারা লাইক, কমেনট ও শেয়ার করে কাসটমে জয়েন দিবে | বেশি বেশি করে শেয়ার করতে হবে |
মোস্তফা ইলেকট্রিক এন্ড ভ্যারাইটিস্টোর, 01738147501পাঁচবিবি রোড ,বিশ্বাস পাড়া ,জয়পুরহাট ।
No Comment